Historical war

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মানি বেশ কিছু মহত্ত্বপূর্ণ ক্রিয়া করেছিল: 1. **পুনর্নির্মাণ ও বৃদ্ধি**: ডলফ হিটলারের নেতৃত্বে জার্মানি একটি অত্যন্ত পুনর্নির্মাণ প্রকল্প চালিয়েছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল জার্মান সামাজিক এবং আর্থিক পুনরুত্থান। এই প্রকল্পে অত্যধিক ক্ষেত্রে কর্মী ও সেনাদের নিয়োজন হয়েছিল। 2. **আত্ম-স্থাপন এবং আত্ম-পরিস্থিতির প্রয়োগ**: হিটলারের নেতৃত্বে জার্মানি আত্মস্থাপন ও আত্ম-পরিস্থিতির মাধ্যমে স্বনির্ভরশীল হতে চেষ্টা করে। এটি উদ্যোগী অর্থনীতি, যাত্রায় বেশি দক্ষতা, ও যুদ্ধবিদ্যা উন্নত করে। 3. **আক্রমণ ও যুদ্ধ পরিকল্পনা**: জার্মানি অগ্রসর হয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রয়োজন করে এবং 1939 সালে পোল্যান্ডে আক্রমণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এটির ফলে বৃটিশ এবং ফ্রেঞ্চ সংঘটিত হয় এবং যুদ্ধ বৃদ্ধি পায়। 4. **হোলোকোস্ট এবং অত্যাচার**: জার্মানির নাজি শাসনের মধ্যে হোলোকোস্ট নামক একটি অত্যাচার ঘটে। এতে লাখো মানবজন নাসাকে আঘাত পেতে বাধ্য হয়ে যান। 5. **অধীনতা এবং জায়গাধিকার**: জার্মানি যুদ্ধে প্রাপ্ত অধীনতা এবং জায়গাধিকার দ্বারা আপান্তকালীন পূর্ব ইউরোপ এবং অন্যা

** প্রথম বিশ্বযুদ্ধ: আত্মাৰ্থ অনুশাসনের আদি ঘটনা** পৃথিবী ইতিহাসে অসংখ্য ঘটনার মধ্যে একটি ঘটনা, যেটি বিশ্বের প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হিসেবে সংজ্ঞা পায়, সেই সময় থেকেই মানবজাতির ইতিহাস একটি নতুন পৃষ্ঠা লিখতে শুরু হয়। ১৯১৪ সালে, একটি মানবিক বিপ্লব যোগদান করে যে পূর্ববর্তী শতাব্দীগুলিতে সাধ্য ছিল না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মূল কারণগুলি বহুপক্ষের - জাতিবাদ, সামর্থ্যবিধ্বংস, এবং আলায়ান্স - সংজ্ঞে গিয়েছিল। এই ঘটনার মাধ্যমে বিশ্বের বৃদ্ধি এবং বিনির্মাণের সামর্থ্য শক্তিশালী দেশের মধ্যে উদ্ভাবন হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর দেখা গেল কেমন সংবাদস্ত্র এবং প্রপাগেন্ডা সার্বজনীন মনোনিবেশ এবং জনসচেতনায় বৃদ্ধি আনে। মহিলাদের মুক্তির জন্য সামর্থ্য এবং প্রথম বারের মতন সংস্থানিক প্রয়োগ হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সাথে সমক্ষ আয়র্ল্যান্ড দল এবং মধ্যম পূর্ব দলের মধ্যে ঘটতে থাকা দ্বন্দ্ব জনসম্মানে উৎসর্গ করে। বৃদ্ধি ও নতুন যুদ্ধযন্ত্রের সাথে, দুটি দলের যোগদান একটি অতীত অনুভবের শেষ এবং নতুন মানবিক সামাজিক বিচারধারা তৈরি করে। এই সময়ে জার্মানির সাথে সমক্ষ আয়র্ল্যান্ড দলের দ্বারা ব্যবস্থাপনা এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর মানব

১৯০০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে কিছু মুখ্য যুদ্ধ হয়েছে: ১. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪-১৯১৮): এটি একটি গোলমোহর যুদ্ধ ছিল যেখানে বৃটিশ সাম্রাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, জার্মানি, আস্ত্রিয়া-হাঙ্গেরি, ইতালি, আমেরিকা এবং অন্যান্য দেশের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। ২. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫): আদলের নাজি জার্মানির আক্রমণের ফলে এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে, যা আমেরিকা, ব্রিটেন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, জাপান এবং অন্যান্য দেশের মধ্যে ঘটে। ৩. কোরিয়ান যুদ্ধ (১৯৫০-১৯৫৩): উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। ৪. বিয়েতনাম যুদ্ধ (১৯৫৫-১৯৭৫): উত্তর বিয়েতনাম এবং দক্ষিণ বিয়েতনাম মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে, যা প্রধানমন্ত্রী হো চি মিন সিংহের নেতৃত্বে আগামবাদ পক্ষের বিজয়ে শেষ হয়। ৫. যুমা যুদ্ধ (১৯৬৫): ইস্রায়েল, মিশর, জর্ডান এবং সিরিয়ার মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। ৬. সিক্স ডেই ওয়ার (১৯৬৭): ইস্রায়েল এবং আরব দেশগুলির মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। ৭. যুম কাপ যুদ্ধ (১৯৬৯): মার্কিন যুদ্ধ নয়, কুবা, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ভেয়েতনামের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। ৮. গল্ফ যুদ্ধ (১৯৯০-১৯৯১): কুয়েত আক্রমণের পর মিশর, কুয়েত, সৌদি আরব, আমেরিকা এবং অন্যান্য দেশের ম